ঈশা চৌধুরী পৈশাচিক হয়েছিলি রে তুই অভাবে আদর জড়ায়, আমার অসুখের দীর্ঘতা তোর সুখে শ্রাদ্ধ প্রায়। চুম্বনের প্রতিহতি যেনো কাপাঁ দেহে থর থর, আধৌ আলো আধৌ ছায়া মানুষ, মানসির ভয়
রহমান মিজান তৃষ্ণা রেখে করুণ সুর্যাস্তে মগজে কারফিউ শিথিল তোমাকে আঁকড়ে ধরে হাঁটছি জীবনে জ্বরের ঘোরে তোমাকে পুষতে শিখে যায় প্রতিশ্রæতির কফিনে শেষ পেরেকঠোকে অবলীলায় সয়ে যাও সবটুকু আমার ট্রমা
দুখু বাঙাল পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে হলে সারাক্ষণ তোমার চোখে চোখ রেখে বাঁচতে হবে জানি। পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে হলে তোমার পথে পুষ্পিত কণ্টক ফেলে বাঁচতে হবে জানি। পৃথিবীতে বেঁচে থাকতে হলে
কাঞ্চন ইলিয়াছ তুমি আমার প্রেমিকা হতে পারনি সখি, এ তৃষ্ণায় ধুঁকে ধুঁকে মরুর বুকে মরি হৃদয় গহীনে কিসের এতো হাহাকার চারপাশে অন্ধকার আর বিষন্ন ধূসর। এই কি তবে রক্তের আর
নিঃশব্দ আহামদ মানুষ গুলো আমার থেকে দূরে অথবা আমি- তাদের সাথে না আছে সংযোগ না আছে উঠাবসা আমার বারান্দা পেতে আছে আসন ছায়াদের নিবিড় মগ্নতা। শব্দের আওয়াজ পাই, বুঝি
সুব্রত আপন ‘মাসুদ, আইজ ইশকুলে যাবি না?’ ‘না রে হাকিম, আইজক্যা যামু না।’ ‘ক্যান কী অইছে?’ ‘আইজ কাদের স্যার অনেকগুলা পড়া দিছে, কিচ্ছু শিখি নাই। ইশকুলে গেলে পিঠের ছাল তুইলা